![](https://i0.wp.com/probasi.tv/wp-content/uploads/2019/03/%E0%A6%8F%E0%A6%AB-%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8.jpg?resize=600%2C379&ssl=1)
ঢাকার বনানীতে এফআর টাওয়ার অগ্নিকাণ্ড ঘটনায় এফআর টাওয়ারের ২৩ তলা নকশা জালিয়াতির অভিযোগ এনে ২৩ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান কে এ এম হারুন, সাবেক সদস্য মো. রেজাউল করিম তরফদার, সাবেক পরিচালক মো. শামসুল আলম, বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক মো. মোফাজ্জল হোসেন, এফআর টাওয়ারের মালিক এস এম এইচ আই ফারুক, রূপায়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী খান মুকুল, এফ আর টাওয়ার ওনার্স সোসাইটির সভাপতি কাসেম ড্রাইসেলের এমডি তাসভীর-উল- ইসলামের নাম রয়েছে এ মামলার আসামির তালিকায়। তাসভীরের কোম্পানি ওই ভবনের ২১, ২২ ও ২৩ তলার মালিক।
মামলার এজহারে বলা হয়, ১৯৯০ সালে ১৫ তলা বিল্ডিং নির্মানের অনুমতি নেয় এফআর টাওয়ার কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে অবৈধভাবে সেই ভবন ১৮ তলার অনুমোদন নেয় তারা। ২০০৩ সালে রূপায়ন হাউজিং লিমিটেডের সঙ্গে ১৮ তলা নির্মাণের চুক্তির মাধ্যমে নির্মিত হয় এফ আর টাওয়ার। তবে সে বছরই রূপায়ন গ্রুপ ও এফআর টাওয়ার এর মধ্যে সম্পূরক চুক্তির মাধ্যমে তার বিল্ডিংটি রাজউকের কোন বৈধ অনুমতি বিহীন ২৩ তলা নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়।
আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অসৎ উদ্দেশ্যে পরস্পর যোগসাজশে মানুষের জানমালের ক্ষতি করা, অবহেলার ফলে মৃত্যু সংঘটন, তাচ্ছিল্যপূর্ণ কার্যকলাপের ফলে অপরাধজনক অগ্নিকাণ্ডে মানুষের প্রাণহানি, মারাত্মক জখমসহ সম্পদের ক্ষতি করার অভিযোগ আনা হয়েছে ওই মামলায়।