যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে ভারত তোলে ১৭৭ রান। তিন উইকেটে ভারতকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ। বোলিং-ফিল্ডিংয়ে দুরন্ত বাংলাদেশ।
কাপ জয়ের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালই করেছিলেন দুই ওপেনার ইমন ও তানজিদ। খুব সহজেই তাঁরা সামলাচ্ছিলেন ভারতীয় বোলারদের। দুই ওপেনার স্কোর বোর্ডে ৫০ রান তোলার পরে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তানজিদ (১৭)। রবি বিষ্ণোইকে মারতে গিয়ে তানজিদ ফেরেন কার্তিক ত্যাগীর হাতে ক্যাচ দিয়ে।
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে মাহমুদুল হাসান জয়ের সেঞ্চুরিতে ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ। এ দিন রবি বিষ্ণোইয়ের গুগলিতে বোল্ড হয়ে গেলেন জয় (৮)। তৌহিদ হৃদয়কেও এলবিডব্লিউ করলেন বিষ্ণোই। শাহদাত হোসেনকেও ফেরালেন তিনি। তাঁর স্পিন সামলাতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা।
টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ উইকেটের (১৭টি) মালিক তিনি। সুশান্ত মিশ্রর বলে যশস্বীর হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন শামিম হোসেন (৭)। সুশান্তর বলে অভিষেক দাস মারতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন কার্তিক ত্যাগীর হাতে। মারাত্মক চাপে থাকা বাংলাদেশকে বাঁচানোর জন্য ফের নেমেছেন ওপেনার ইমন। পায়ে টান ধরায় তিনি উঠে গিয়েছিলেন।
দলের বিপদে ফের নামেন ইমন। বেশ ভাল সামলাচ্ছিলেন তিনি। যশস্বীর বলে আকাশের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হলেন ইমন (৪৭)। তার পরেও ম্যাচ বের করা গেল না। বাংলাদেশ ২৩ বল বাকি থাকতে ফাইনাল জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেল।
প্রবাসী টিভির ইউটিউব চ্যানেলে যোগ দিতে এখানে ক্লিক করুন।